— Avidha Goswami
এই আমাদের জেনারেশন এর কিছু মানুষ (পুরুষ) যারা বেশ ভালো মতনই নারী সম্মানের বুলি আওড়াই.. তাদের কিছুজনর কাছে এই নারীবাদ ব্যাপার টা খুব প্যাঁচপ্যাঁচে অতৃপ্তিকর..জোড় করে গিলতে হয় কিন্তু হজম করতে তাদের ভীষণ ভাবেই অসুবিধা হয়। অথচ প্লেটো ও একজন শিক্ষিত পুরুষ ছি লেন।
পুরুষ তান্ত্রিক সমাজে তাদের so called পুরুষসত্তায় নূন্যতম আঘাত লাগলেই ব্যঙ্গ এর পাত্রী হতে হয় ‘বাব্বা ছুটি ফেমিনিস্ট হ্যাঁ’,সঙ্গে একটা বিদ্রুপ ভরা হাসি যেনো বিশাল বড়ো একটা পাপ করে ফেলেছি। এছাড়াও Facebook এ দেখি মাঝে মাঝেই smoke করছে এমন একটি মেয়ের ছবির সাথে Caption দেওয়া হয় ‘example of feminism’।
smoke করা তো একপ্রকার addiction এর সাথে নারীবাদের জন্ম জন্মান্তরের ধরে কোনো লিংক নেই ,তাহলে?
কই কোনো দিন তো দেখিনা smoke করছে , মদ খাচ্ছে তেমন পুরুষের ফটো দিয়ে লেখা হয়েছে example of masculinism , তখন কোথায় যায় মান সম্মান গুলো?Smoke করা একটা নারীর জন্য যতটা অন্যায়,একজন পুরুষেরও ততটাই অন্যায়,উভয় এর দেহে সমান ভাবে effects পড়ে কারো বেশি বা কম নয়,কোনো ism এই ব্যাপার টাকে prefer করেনা..তাহলে কি তারা নারীবাদের প্রকৃষ্ট উদাহরণ গুলো তুলে ধরতে ভয় পায়, by any chance নারীবাদ যদি সম্রাজ্য বিস্তার করে,
এই ভয়ে?
এইটাই সমস্যা?? (Roman consul Marcus Porcius Cato – “As soon as they begin to be your equals, they will have become your superiors!”)
এরাই আবার Men’s day এর দিন
সমান অধিকারের কথা বলে , পুরুষেরও কান্না পায় বলে গলা ফাটায় ,বাসের সিট , মহিলা কম্পার্টমেন্ট, female friendly law সব কিছু নিয়ে প্রশ্ন তোলে, কিন্তু কেন?
‘Mard ko dard nahi hota’ এই নোবেল লাইনটা সেদিন কোথায় যায়?
কেন ওনারা আর 364 দিন শুধু machismo ব্যাপারটাকে প্রমোট করতে ব্যাস্ত থাকেন? এইটার পিছনে কোনো লজিক আছে?
আরে দাদা mard ko vi dard hota hain , এই mard ও তো একজন মানুষ আর কান্না পাওয়া তো একটা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। লজ্জা কিসের? লজ্জা তো ‘নারীর ভূষণ ’পুরুষের তো নয়, তাহলে?
কিসের এত লজ্জা দুঃখ, বেদনা স্বীকার করতে?
ভিড় বাসে ট্রেনে সবার সমান কষ্ট হয়, কিন্তু আলাদা করে মহিলা কম্পার্টমেন্ট কেনো ? Ladies seat কেনো?
এক কাজ করবেন বরং,
Daily passenger করে এমন যে কোনো মহিলা বা বাচ্চা মেয়ে দের কে একটু জিজ্ঞেস করে নেবেন তাদের ভিড় বসে ট্রেনে গুঁতানি খাওয়ার,বুড়ো বাঁদর মার্কা দাদুর সাথে সিট share করার অভিজ্ঞতা গুলো ঠিক কেমন তাহলে যদি একটু বোঝেন, একটু দয়া হয় আমাদের ওপর।
এছাড়া রোজ বহু অন্তঃসত্ত্বা এবং মাসিক চলাকালীন অবস্থাতেও মহিলা দের ট্রাভেল করতে হয়, আসলে পুরুষ দের তো এই জিনিসগুলো পোহাতে হয়না তাই হয়তো ওনারা বোঝেন না , আজকালকার শিক্ষিত পুরুষদের এই ব্যাপার গুলো বোঝা উচিত, কিন্তু ওনারা যদি এগুলো বোঝেন তাহলে নারীবাদের উপর আঙ্গুল তুলবে কে?
আর এখন কার দিনে একটা মহিলা কে দাড়িয়ে থাকতে দেখে কটা পুরুষ নিজের আরামদায়ক টি ছেড়ে দেয়? এমনকি বৃদ্ধ মহিলাকেও দাড়িয়ে থাকতে দেখেও না দেখার ভান করে কেউ আরাম করে বসে বই /ম্যাগাজিন নিয়ে নাড়াচাড়া করে , আর কেউ মোবাইল phn এ মুখ গুঁজে বসে থাকেন, কেউ আবার জানলার বাইরে মুখ বার করে আকাশ কুসুম কল্পনা করে।
তাহলে?
নামেই ওই ladies first,
নামেই এই দেশের female friendly law… মানছি পুরুষ দের ওপর ও অনেক অন্যায় অবিচার হয় ,কিন্তু একটা বাচ্চা মেয়ে কে সেই ছোটবেলা থেকে শুরু করে যতটা যুদ্ধ করতে হয় , যতটা অন্যায়,অবিচার ফেস করতে হয় শেষ বয়স অবধি ঠিক ততটা trouble পুরুষ মানুষ দের সহ্য করতে হয় তো? এই যে এত রেপ, অ্যাসিড attack , বধূ নির্যাতন সব কিছু নিত্য দিন ঘটে চলেছে এইসব কিছুতো শিক্ষিত পুরুষ গণ এর কাছে অজানা নয়, তারা সবাই social media তে সমান ভাবে এক্টিভ।
এই সব কিছু জানার পর দেখার পর
ও anti-feminism রোজ মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে।
এর পিছনে basic কারণ টা কি? ভয় না অন্য কিছু?
কেন feminism term টা এতটা বিরক্তিকর?
এই inequality গুলো সৃষ্টি হয়েছে কাদের হাত ধরে? Misogynistic ব্যাপার টা এলো কোথা থেকে?
দোষ টা কাদের? কাঁদতে লজ্জা না পেয়ে বরং এই ইস্যু টাতে একটু লজ্জা করুন.. ঘৃণা না করে মানতে শিখুন। _Avidha
Can visit here to gain some knowledge about root of feminism.
👇👇👇👇👇
Feminism’s Long History – HISTORY

Stay safe
Be happy
Thanks a lot for visting
✌️
LikeLike
🙏
LikeLike
❤️🙏
LikeLiked by 1 person
☺️
LikeLike